• ঢাকা
  • রবিবার , ২৮ এপ্রিল ২০২৪ , বিকাল ০৪:১২
ব্রেকিং নিউজ
হোম / অন্যান্য

চরভদ্রাসন সরকারি কলেজে সুবর্ণ জয়ন্তী, অতিথি অ্যাপায়নে খাবার সংকট।

রিপোর্টার : আব্দুস সালাম মোল্লা
চরভদ্রাসন সরকারি কলেজে সুবর্ণ জয়ন্তী, অতিথি অ্যাপায়নে খাবার সংকট। প্রিন্ট ভিউ

 স্টাফ রিপোর্টার আ: সালাম:

ফরিদপুরে চরভদ্রাসনে চরভদ্রাসন সরকারি কলেজের সুবর্ণ  জয়ন্তী (৫০বছর)৪ঠা নভেম্বর শনিবার দিন ব্যাপী জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে  পালিত হল। 

চরভদ্রাসন সরকারি কলেজের সুবর্ণ জয়ন্তী (৫০বছর)উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ফরিদপুর ৪ আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুর রহমান নিক্সন  চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেন  করেন সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন কমিটির সভাপতি সেক আবদুল মালেক। বিভিন্ন পর্বে বিভক্ত  দিনব্যাপী জমকালোক অনুষ্ঠান হলেও চরভদ্রাসন সরকারি কলেজ যেগুনীয়ওকীর্তিমান ব্যক্তিদের অবদানের চরভদ্রাসন সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠিত তাদেরকাউকে মূল্যায়ন  ওএই কলেজে থেকে যেসব গুণীজন ব্যক্তিবিভিন্ন দপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তাদেরকেও মূল্যায়ন করা হয়নি  মূল্যায়ন হয়েছে শুধু আইনজীবী বিভাগে  । বিভিন্ন সিভিল ডিফেন্সে যেসব কীর্তিমান অফিসার ওঅভিসরিনী এখান থেকে বের হয়েছে তাদেরকে মূল্যায়ন করা হয়নি। সমন্বয়হীন তার অভাবে  সুবর্ণ জয়ন্তী নামে প্রহসনমূলক সুবর্ণ জয়ন্তী পালিত হয়েছে। হয়েছে খাবারের তীব্র সংকট, নিম্নমানের সঙ্গীতশিল্পী, আর্থিক অসঙ্গতিপূর্ণ ডেকোরেশনভাড়া ওআলোকসজ্জা  ব্যায়।

এছাড়া যাদের অবদানে এ কলেজ প্রতিষ্ঠিত তাদের মধ্য  তৎকালীন ১৯৬৮ সালের "বাওয়ালী হিন্দু  বাড়ির জায়গা ক্রয় করে সদরপুরের  রামনগরমোবারক মোল্লার ডাঙ্গী গ্রামের  মুসলিম এক ঐতিহ্যবাহী সভ্রান্ত পরিবারের মোবারেক মোল্লার  ছোট ছেলে আজহারুল হক মোল্লার নেতৃত্বে দলিমোল্লাহ, আব্দুল মজিদ মৌলভী,, আব্দুস সাত্তার খান, সামাদ মৃধা,ছন্দু  মোল্লা,শরৎ  ঠিকাদার, জয়নাল আবেদিন স্যার, এদের অবদানে চরভদ্রাসন কলেজের জমি থেকে শুরু করে,এই কলেজ প্রতিষ্ঠানটি গড়তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

১৯৬৮সালেপ্রিন্সিপাল আজহারুল হক আবদুল সাত্তার খান, জয়নাল আবেদীন স্যার এদের উদ্দেশ্য তৎকালীন নেতা আদালউদ্দিন হাওলাদার পাকিস্তানের সময় মোহাম্মদ কাইদে আজম কে নিয়ে আসেন চরভদ্রাসনে,এর মধ্যে কলেজটি হয়। এ কলেজেরপ্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ আজহারুল হক মোল্লা সরকারি চাকরি ছেড়ে দিয়ে এই কলেজের দায়িত্ব নেন। তার বাড়িতে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনা করানতার অবদান শেষ করা যাবে না,কলেজস্টাফদের বিভিন্ন ভাবে অথ'দিয়েও তাদের বাড়ি করার জমি ক্রয় করতে সাহায্য করতে । 

এই কলেজটিতে কয়েকজনগুনীয় ব্যক্তি এই কলেজটির প্রিন্সিপালের দায়িত্ব পালন করেছেতারা এখনো জীবিত আছে প্রিন্সিপাল তরােপদ,প্রিন্সিপাল শিলা রানী মন্ডল,প্রিন্সিপাল  মোঃ বিল্লাল হোসেন, ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল তৈয়বুর রহমান , ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল হাফিজুর রহমান তাদেরকে সুবর্ণ জয়ন্তীতে দাওয়াত করা হয়নি  ।প্রত্যেকেই  চরভদ্রাসন সরকারি কলেজের অবদান রেখেছে।  এত বড় প্রোগ্রাম লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয়ীত সমন্বয়হীন তার অভাবেওঅব্যবস্থাপনায় খাবার সংকটএবংস্থানীয় সাংবাদিকদের দাওয়াত না দেওয়া  সহ নানাবিধ সমস্যায় সুবর্ণ জয়ন্তী পালিত হলো। 

প্রিন্সিপাল মো:বিল্লাল হোসেন চরভদ্রাসন সরকারি তিন তলা ভবন,ও অনার্স খোলার জন্য মিনিস্ট্রিথেকে অনুমতি পত্র সহ বর্তমান চলমান মসজিদটির কার্যক্রমের যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছেন বলে জানা গেছে। 

সুবর্ণ জয়ন্তীর আয়োজক কমিটির সভাপতি সেক আবদুল মালেক,এরকার্যকারিতা ব্যপারে কয়েকজন অভিযোগ করেন, তিনিতো সদরপুরের সরকারি কলেজে( নিজবেতনপ্রিন্সিপালের যোগ্যহয়নি) চাকুরীরত ছিলেন তখনচরভদ্রাসন সরকারি কলেজের (নিজবেতনেপ্রিন্সিপালেরযোগ্য হয়নি)পদটিশুন্যছিল কেন তিনি  চরভদ্রাসন সরকারি কলেজে যোগদানকরেনিএখন কেন এত উদারতা নাকি অথ'লিপসা।

চরভদ্রাসনউপজেলার সুশীল সমাজ সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে  প্রহসন মূলক কর্মকান্ডেধিক্কার জানিয়েছেএবংগুনীয় ওজ্ঞানী এবং সম্মানীয় ব্যক্তিদের সম্মানিত করা সহ অবদানীয় ব্যক্তিদের অবদানীয় মূল্যায়ন করা,নাহয় এধনেরঅবমূল্যায়ন কর্মকাণ্ড থেকে বিরত রাখার জন্যপ্রহসন মুলক সুবর্ণ জয়ন্তী বাঅনুষ্ঠান থেকে বিরত রাখার জন্য সুশীল সমাজ  জোড়ালো ভাবে দাবি জানিয়েছে।  

স্কুল

আরও পড়ুন